কারণঃ
ডার্মাটোপাইসিস ফাংগাস থেকে খরগোশদের চামড়ায় সংক্রামন হয় ।
লক্ষণঃ
নার্সিং মায়েরা ম্যাষ্টাইটিস আক্রান্ত হয়। আক্রান্ত বাট গরম, লাল হয়এবং ছুলে ব্যাথা লাগে। ঠিকমত এন্টিবায়োটিক দিলে এই রোগ সারে। কান এবং নাকের চারপাশে লোম উঠে যায় এবং চুলকোয়। চুলকানির জন্য খরগোশ ঐ জায়গাটা ক্রমাগত ঘষে, ফলে সেখানে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। পরে ঐ স্হানে গৌন সংক্রমনের ফলে পূঁজ হয়।
চিকিৎসাঃ
গ্রিসিওফুলভিন অথবা বেনজাইল বেনজয়েট ক্রীমসংক্রমনের জায়গায় লাগালে কাজ হয়। খাবারের সাথে এক কেজিতে ৭৫ গ্রাম গ্রীজেওফুলভিন মিলিয়ে ২ সপ্তাহ দিলে এই রোগ সারে।
প্রতিরোধ ব্যবস্থা-
- খরগোশালয়ে রোগ নিবারনের জন্য দৃঢ় স্বাস্থ্য ব্যবস্থা অবলম্বন করা দরকার খরগোশের ফার্ম উচু, ভাল বায়ু চলাচল হয় এমন জায়গায় হওয়া উচিত।
- খাঁচাগুলো খুব পরিষ্কার রাখা উচিত।
- খরগোশের শেডের চারপাশে গাছ থাকা উচিত।
- বছরে দুবার রং করা উচিত।
- সপ্তাহে দুবার চুনের দ্রবন খাঁচার নীচে লাগানো উচিত্
- গ্রীষ্মকালে খরগোশদের উপর জল ছিটিয়ে সর্দিগর্মিতে মৃত্যু থেকে বাচানো যায়।
- খাবার জল দেবার আগে ফুটিয়ে ঠান্ডা করে দেওয়া উচিত, বিশেষতঃ মা খরগোশ ওবাচ্চাদর।
আমি ডাঃ শ্রাবণ হাসান সজল
একজন ভেটেরিনারিয়ান,তাই ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ সেক্টরের উন্নয়নে ভূমিকা রাখার লক্ষ্যে দেশের শিক্ষিত সমাজকে লাইভস্টক সেক্টরে কাজ করতে উৎসাহিত করার প্রচেষ্টা করছি।সেই লক্ষ্যে ফেসবুক,ইউটিউব এবং ব্লগ সাইটের মাধ্যমে ফার্মারদের নানাবিধ পরামর্শ প্রদান করতে চেষ্টা করি।ইতোমধ্যে আমার ইউটিউব চ্যানেল ১ লক্ষাধিক সাবস্ক্রাইব অর্জন করায় ইউটিউব থেকে চ্যানেলটি ভেরিফাইড হয়েছে।