প্রধানত নিম্নোক্ত কারণে গাভীর দুগ্ধ উৎপাদন হ্রাস পায়-
১। নিয়মিত দুধ দোহনের ব্যতিক্রমে দুগ্ধ উৎপাদন হ্রাস পায়। শুধু তাই নয়, এ অবস্থায দুধ উৎপাদন সম্পূর্ণরুপে বন্ধ হয়ে যায়।
২। গর্ভধারণের কারণে জরায়ু ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধিপায় এবং দুগ্ধ ক্ষরণ হ্রাস পায়।
৩। গর্ভফুলের হরমােন দুধ উৎপাদনের মাত্রা হ্রাস করে।
৪। গর্ভবতী গাভীর ডিম্বাশয়ের কপ্পার্ লিউটিয়ামের প্রজেস্টেরন হরমােনের আধিক্য দুধ উৎপাদন কমিয়ে দেয়।
৫। ডিম্বাশয়ের ইস্ট্রোজেন হরমােনের আধিক্যের জন্য গাভী গরম হয় এবং উৎপাদন কমে যায়।
আমি ডাঃ শ্রাবণ হাসান সজল
একজন ভেটেরিনারিয়ান,তাই ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ সেক্টরের উন্নয়নে ভূমিকা রাখার লক্ষ্যে দেশের শিক্ষিত সমাজকে লাইভস্টক সেক্টরে কাজ করতে উৎসাহিত করার প্রচেষ্টা করছি।সেই লক্ষ্যে ফেসবুক,ইউটিউব এবং ব্লগ সাইটের মাধ্যমে ফার্মারদের নানাবিধ পরামর্শ প্রদান করতে চেষ্টা করি।ইতোমধ্যে আমার ইউটিউব চ্যানেল ১ লক্ষাধিক সাবস্ক্রাইব অর্জন করায় ইউটিউব থেকে চ্যানেলটি ভেরিফাইড হয়েছে।