- নিয়মিত পুকুর শুকিয়ে এবং পুকুরের নিচের কাদা অপসারণ করে পুকুর প্রস্তুত করা।
- সুস্থ সবল ও রোগমুক্ত পোনা মজুদ নিশ্চিত করা।
- মাসে অন্তত দুই থেকে তিনবার জাল টেনে মাছের স্বাস্থ্য ও বৃদ্ধি পর্যবেক্ষণ করা।
- পুকুরে পানি প্রবেশ এবং বাহিরের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
- পুকুরের পাড়ে যেন বড় গাছপালা না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখা।
- নিয়ম অনুসারে নির্দিষ্ট সময় মাছের দৈহিক ওজন অনুযায়ী খাদ্য প্রয়োগ নিশ্চিত করা।
- নিয়মিত পানি পরিবর্তন করা।
- নিয়মিত দেশের ক্ষতিকারক গ্যাস অপসারণ করা।
- পানিতে প্রাকৃতিক খাদ্যের পরিমাণ বেড়ে গেলে খাদ্য প্রক্রিয়া দেওয়া এবং প্রয়োজনে পানি পরিবর্তন করা।
- নিয়মিত পুকুরের পানির গুণাগুণ পরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
- বৃষ্টি ও মেঘাচ্ছন্ন আবহাওয়ায় খাদ্য প্রক্রিয়া দেওয়া এবং প্রয়োজনে খাদ্য বন্ধ রাখা।
- সকল নার্সারী পুকুরের চারিদিকে জ্বালানি ব্যবহার করা এবং প্রয়োজনে পুকুরের উপর দিয়ে জালের বেষ্টনী ব্যবহার করা যেতে পারে।
- প্রতি মাসে অন্তত একবার চুল এবং লবণ ব্যবহার করা।
- গুণগত মান সম্মত খাদ্য ব্যবহার করা এবং সঠিক সময়ে সঠিক খাদ্য প্রয়োগ করা।
- তথ্যসূত্রঃ নারিশ ফিডস লিমিটেড
আমি ডাঃ শ্রাবণ হাসান সজল
একজন ভেটেরিনারিয়ান,তাই ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ সেক্টরের উন্নয়নে ভূমিকা রাখার লক্ষ্যে দেশের শিক্ষিত সমাজকে লাইভস্টক সেক্টরে কাজ করতে উৎসাহিত করার প্রচেষ্টা করছি।সেই লক্ষ্যে ফেসবুক,ইউটিউব এবং ব্লগ সাইটের মাধ্যমে ফার্মারদের নানাবিধ পরামর্শ প্রদান করতে চেষ্টা করি।ইতোমধ্যে আমার ইউটিউব চ্যানেল ১ লক্ষাধিক সাবস্ক্রাইব অর্জন করায় ইউটিউব থেকে চ্যানেলটি ভেরিফাইড হয়েছে।